খাদ্যদ্রব্যে এবং পানীয় দ্রব্যে ফুঁ দেওয়া বা নিঃশ্বাস ত্যাগ করা নিষেধ
এই বিষয়ে নির্ভরযোগ্য একটি হাদীস উপস্থাপন করলাম:
عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عَبَّاسِ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُمَا أَنَّ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ نَهَى أَنْ يُتَنَفَّسَ فيِ الْإِنَاءِ أَوْ يُنْفَخَ فِيهِ.
(جامع الترمذي: 1888, قال الترمذي: هذا حديث حسن صحيح).
অর্থ: আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস [রাদিয়াল্লাহু আনহুমা] থেকে বর্ণিত। আল্লাহর রাসূল বিশ্বনাবী মুহাম্মাদ [সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম] কোনো বাসনের খাদ্য দ্রব্যে ও পানীয় দ্রব্যে শ্বাসত্যাগ করতে, অথবা ফুৎকার বা ফুঁক দিতে নিষেধ করেছেন।
[জামে’ তিরমিযি, হাদীস নং ১৮৮৮]
* এই হাদীস হতে শিক্ষণীয় বিষয়:
১। এই পবিত্র হাদীসের মাধ্যমে পানাহারের সময় স্বাস্থ্য সম্মত পদ্ধতি মেনে চলার প্রতি উৎসাহ প্রদান করা হয়েছে।
২। খাদ্যদ্রব্যে ও পানীয় দ্রব্যে ফুঁ দেওয়া বা শ্বাস ত্যাগ করা বৈধ নয়। যেহেতু খাদ্যদ্রব্যে ও পানীয় দ্রব্যে ফুঁ দেওয়া হতে বিরত থাকার মাধ্যমে শরীর ও স্বাস্থ্যের রক্ষণাবেক্ষণ এবং যত্ন করা হয়।
৩। পানাহারের সময় অন্যান্য লোকের মনোভাবের প্রতি লক্ষ্য রাখা এবং যে বিষয়ে ও কাজে তাদের অরুচির কারণ হতে পারে, সে বিষয় ও কাজ থেকে নিজেকে বিরত রাখা দরকার।
এই বিষয়ে নির্ভরযোগ্য একটি হাদীস উপস্থাপন করলাম:
عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عَبَّاسِ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُمَا أَنَّ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ نَهَى أَنْ يُتَنَفَّسَ فيِ الْإِنَاءِ أَوْ يُنْفَخَ فِيهِ.
(جامع الترمذي: 1888, قال الترمذي: هذا حديث حسن صحيح).
অর্থ: আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস [রাদিয়াল্লাহু আনহুমা] থেকে বর্ণিত। আল্লাহর রাসূল বিশ্বনাবী মুহাম্মাদ [সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম] কোনো বাসনের খাদ্য দ্রব্যে ও পানীয় দ্রব্যে শ্বাসত্যাগ করতে, অথবা ফুৎকার বা ফুঁক দিতে নিষেধ করেছেন।
[জামে’ তিরমিযি, হাদীস নং ১৮৮৮]
* এই হাদীস হতে শিক্ষণীয় বিষয়:
১। এই পবিত্র হাদীসের মাধ্যমে পানাহারের সময় স্বাস্থ্য সম্মত পদ্ধতি মেনে চলার প্রতি উৎসাহ প্রদান করা হয়েছে।
২। খাদ্যদ্রব্যে ও পানীয় দ্রব্যে ফুঁ দেওয়া বা শ্বাস ত্যাগ করা বৈধ নয়। যেহেতু খাদ্যদ্রব্যে ও পানীয় দ্রব্যে ফুঁ দেওয়া হতে বিরত থাকার মাধ্যমে শরীর ও স্বাস্থ্যের রক্ষণাবেক্ষণ এবং যত্ন করা হয়।
৩। পানাহারের সময় অন্যান্য লোকের মনোভাবের প্রতি লক্ষ্য রাখা এবং যে বিষয়ে ও কাজে তাদের অরুচির কারণ হতে পারে, সে বিষয় ও কাজ থেকে নিজেকে বিরত রাখা দরকার।
ليست هناك تعليقات:
إرسال تعليق