الثلاثاء، 21 ديسمبر 2021
যে আমল করলে জীন শয়তান ভয়ে পালিয়ে যায়:
যে আমল করলে জীন শয়তান ভয়ে পালিয়ে যায়:
১- রাসুল (সাঃ) বলেন, যে বেক্তি সকালে ১বার ও বিকালে ১বার আয়াতুল কুরসি পাঠ করবে, শয়তান থেকে সারাদিন সে আল্লাহ্র আশ্রয়ে থাকবে। (সহিহ তারগিব)
২- “রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেন, যে ব্যক্তি সকাল ও বিকালে সূরা ইখলাস, ‘সূরা ফালাক’ ও ‘সূরা নাস’ তিনবার করে বলবে, এটাই তার সবকিছুর জন্য যথেষ্ট হবে। (আবূ দাউদ; তিরমিযী)
৩- রাসুল (সাঃ) বলেন, যে বেক্তি সকালে ৩বার ও সন্ধ্যায় ৩বার নিম্নোক্ত দুয়াটি বলবে, তাহলে কোন কিছু তার ক্ষতি করতে পারবে না। (সহিহ আবুদাউদ)
«بِسْمِ اللَّهِ الَّذِي لاَ يَضُرُّ مَعَ اسْمِهِ شَيْءٌ فِي الْأَرْضِ وَلاَ فِي السّمَاءِ وَهُوَ السَّمِيعُ الْعَلِيمُ».
(বিস্মিল্লা-হিল্লাযী লা ইয়াদ্বুররু মা‘আ ইস্মিহী শাইউন ফিল্ আরদ্বি ওয়ালা ফিস্ সামা-ই, ওয়াহুয়াস্ সামী‘উল ‘আলীম)।
“আল্লাহ্র নামে; যাঁর নামের সাথে আসমান ও যমীনে কোনো কিছুই ক্ষতি করতে পারে না। আর তিনি সর্বশ্রোতা, মহাজ্ঞানী।”
৪- “রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন : পেশাব পায়খানার স্থানে জিন শয়তান থাকে। অতএব তোমাদের কেহ যখন এখানে আসে সে যেন বলে,
اللَّهُمَّ إِنِّي أَعُوذُ بِكَ مِنَ الْخُبْثِ وَالْخَبائِث».
আল্লা-হুম্মা ইন্নী আ‘ঊযু বিকা মিনাল খুব্সি ওয়াল খাবা-ইস
হে আল্লাহ! আমি আপনার নিকট অপবিত্র পুরুষ জিন্ ও নারী জিন্ থেকে আশ্রয় চাই”। (ইবনে হিব্বান, বুখারী, মুসলিম)
এছাড়াও “রাসূলুল্লাহ (সাঃ) গর্তে পেশাব করতে নিষেধ করেছেন কারণ গর্ত হল জিনদের থাকার জায়গা”।
(সহীহ্-আবু দাউদ)
৫- “রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন : “যখন তোমাদের কেউ ঘরে প্রবেশ করে, আর প্রবেশের সময় ও খাবারের সময় আল্লাহকে স্মরণ করে, তখন শয়তান (নিজ ব্যক্তিদের) বলে, তোমাদের কোনো বাসস্থান নেই, তোমাদের রাতের কোনো খাবার নেই।” (মুসলিম)
অর্থাৎ খাওয়ার সময় ও ঘরে প্রবেশের সময় বলতে হবে-
«بِسْمِ اللَّهِ»
(বিসমিল্লাহ) “আল্লাহর নামে।”
৬- রাসুল (সাঃ) বলেন : যে ব্যক্তি শোয়ার সময় আয়াতুল কুরসী পড়বে শয়তান সারা রাত তার নিকটে যাবে না।(বুখারী)
৭- রাসুল (সাঃ) বলেন : যখন তোমাদের কেউ হাই তোলে তখন সে যেন তার মুখে হাত দিয়ে বাধা দেয়। কারণ হাই তোলার সময় শয়তান প্রবেশ করে”।(মুসলিম)
ছোট শিশুদের কিভাবে জীন শয়তান থেকে নিরাপদে রাখা যায়:
১- রাসুল (সাঃ) বলেন : সন্ধ্যা বেলায় তোমাদের সন্তানদের বাহিরে যাওয়া থেকে বিরত রাখবে। কারণ, তখন শয়তানেরা ছড়িয়ে পড়ে। (বুখারী)
২- রাসূলুল্লাহ (সাঃ) হাসান ও হুসাইন রাদিয়াল্লাহু ‘আনহুমা-এর জন্য এই বলে (আল্লাহ্র) আশ্রয় প্রার্থনা করতেন-
«أُعِيذُكُمَا بِكَلِمَاتِ اللَّهِ التَّامَّةِ مِنْ كُلِّ شَيْطَانٍ وَهَامَّةٍ، وَمِنْ كُلِّ عَيْنٍ لاَمَّةٍ».
(উ‘ইযুকুমা বিকালিমা-তিল্লা-হিত তা-ম্মাতি মিন কুল্লি শাইতানিওঁয়া হা-ম্মাহ্, ওয়ামিন কুল্লি আইনিল্লা-ম্মাহ্)।
“আমি তোমাদের দু’জনকে আল্লাহ্র পরিপূর্ণ কালেমাসমূহের আশ্রয়ে নিচ্ছি যাবতীয় শয়তান ও বিষধর জন্তু থেকে এবং যাবতীয় ক্ষতিকর চক্ষু (বদনযর) থেকে।”(বুখারী)
৩- রাসুল (সাঃ) বলেন : নিম্নোক্ত দোয়া পাঠ করে সহবাস করলে উক্ত সহবাসের ফলে সৃষ্ট সন্তানের কোন ক্ষতি শয়তান করতে পারে না”।(বুখারী, আবু দাউদ, তিরমিযী)
«بِسْمِ اللَّهِ، اللَّهُمَّ جَنِّبْنَا الشَّيْطَانَ، وَجَنِّبِ الشَّيْطَانَ مَا رَزَقْتَنَا».
(বিসমিল্লাহি আল্লা-হুম্মা জান্নিবনাশ্-শাইত্বানা ওয়া জান্নিবিশ্-শাইত্বানা মা রযাকতানা)।
“আল্লাহ্র নামে। হে আল্লাহ! আপনি আমাদের থেকে শয়তানকে দূরে রাখুন এবং আমাদেরকে আপনি যে সন্তান দান করবেন তার থেকেও শয়তানকে দূরে রাখুন।”
জিন-শয়তান কাউকে আছর করলে করণীয়:
এটা প্রমাণিত যে, কেউ যদি উপরে বর্ণিত আমলগুলো করে তবে জিন-সয়তান তার কোন ক্ষতি করতে পারবে না কিন্তু কেউ এই আমলগুলো না করার কারণে যদি জিন-সয়তান পাকড়াও করে ফেলে তবে আয়াতুল কুরসি, সূরা ফালাক, সূরা নাস দিয়ে ঝার ফুক করলে জীন-শয়তান চলে যাবে ইন-শা-আল্লাহ। কাউকে বিষধর জন্তু বা সাপে কাটলে সূরা ফাতিহা পড়ে মুখের থুথু কাটা জায়গায় লাগাবে এভাবে কয়েকবার করলে সুস্থ হয়ে যাবে ইন-শা-আল্লাহ।(বুখারি, মুসলিম)। আর ১ জনের মাধ্যমে যদি অন্যজনের নজর লাগে তবে যে বেক্তির জন্য নজর লাগলো তাকে গোসল করিয়ে সেই গোসলের পানি নজর লাগা অসুস্থ বেক্তির গায়ে পিছন দিক থেকে ঢেলে দিলে সে সুস্থ হয়ে যাবে। আর কার মাধ্যমে নজর লাগলো এটা বুঝা না গেলে ঐ সুরাগুলো দ্বারা ঝার-ফুক করতে হবে। ইসলামে প্রত্যেক রোগের চিকিৎসা রয়েছে, অথচ মানুষ এগুলো গ্রহণ না করে তন্ত্র-মন্ত্র বা তাবিজ-কবজের আশ্রয় নেয়। শরিয়ত সম্মত এই পদ্ধতিগুলো অবলম্বন করুণ, কেননা তন্ত্র-মন্ত্র বা তাবিজ-কবজের আশ্রয় নেওয়া শির্ক। (মুসনাদে আহমাদ, সিলসিলাহ সহিহাহ)
---------------------------------
উত্তর প্রদানে:
আব্দুল্লাহিল হাদী বিন আব্দুল জলীল
عرض الترجمة
١١٩أنت و١١٨ شخصًا آخر
تعليق واحد
٣٩ مشاركة
أعجبني
تعليق
مشاركة
خدمة نور على الدرب H - YouTube
خدمة نور على الدرب H - YouTube: مشاركة الفيديوهات مع الأصدقاء وأفراد العائلة ومستخدمين آخرين حول العالم
عند إنكار المنكر بعض الناس يقولون دع الخلق للخالق الشيخ صالح الفوزان حفظه الله تعالى - YouTube
عند إنكار المنكر بعض الناس يقولون دع الخلق للخالق الشيخ صالح الفوزان حفظه الله تعالى - YouTube: #Scdawahchannel #Speakerscorner #hydepark speakers cornerBrother Shabir is at speakers corner talking to a very opiniated visitor about how women are treated...
Quran Mp3 and Audio Downloads in High Quality - QuranicAudio.com
Quran Mp3 and Audio Downloads in High Quality - QuranicAudio.com: QuranicAudio is your source for high quality recitations of the Quran. Stream or download all the Quran recitations
WISHING JUMMAH MUBARAK IS BHD’HA?
WISHING JUMMAH MUBARAK IS BHD’HA?
Praise be to Allaah.
Firstly:
There is no doubt that Friday is an “Eid” or “festival” for the Muslims, as it says in the hadeeth narrated from Ibn ‘Abbaas (may Allah be pleased with him) who said: The Messenger of Allah (blessings and peace of Allah be upon him) said: “This is a day of ‘Eid that Allah has ordained for the Muslims, so whoever comes to Jumu‘ah, let him do ghusl, and if he has any perfume let him put some on, and you should use the miswaak.” Narrated by Ibn Maajah, 1098; classed as hasan by al-Albaani in Saheeh Ibn Maajah.
Ibn al-Qayyim (may Allah have mercy on him) said, describing the special virtues of Friday:
Thirteen: It is a day of ‘Eid that is repeated every week.
Zaad al-Ma‘aad, 1/369
Thus the Muslims have three Eids: Eid al-Fitr and Eid al-Adha, which come once every year, and Jumu‘ah which is repeated once every week.
Secondly:
With regard to the Muslims congratulating one another on the occasions of Eid al-Fitr and Eid al-Adha, this is prescribed and it is narrated from the Sahaabah (may Allah be pleased with them). This has been discussed previously in the answers to questions no. 49021 and 36442. As for congratulating one another on the occasion of Friday, what seems to us to be the case is that it is not prescribed, because the fact that Friday is an Eid was known to the Sahaabah (may Allah be pleased with them), and they were more knowledgeable than us about its virtues, and they were keen to respect it and give it its due, but there is no report to suggest that they used to congratulate one another on Fridays. And all goodness is in following them (may Allah be pleased with them).
Shaykh Saalih ibn Fawzaan (may Allah preserve him) was asked: What is the ruling on sending text messages every Friday and ending with the phrase “Jumu‘ah mubaarak”?
He replied:
The early generation did not congratulate one another on Fridays, so we should not introduce anything that they did not do.
End quote from Ajwabat As’ilah Majallat al-Da‘wah al-Islamiyyah.
A similar fatwa was issued by Shaykh Sulaymaan al-Maajid (may Allah preserve him), when he said:
We do not think it is prescribed to exchange congratulations on Fridays, such as saying to one another, “Jumu‘ah mubaarak” and so on, because it comes under the heading of du‘aa’s and dhikrs, which must be based on a text (of the Qur’aan or Sunnah) because this is purely the matter of worship and if it were good, the Prophet (blessings and peace of Allah be upon him) and his Companions (may Allah be pleased with them) would have done it before us. If anyone suggests that this is permissible, then that may imply that it is prescribed to say du‘aa’s and congratulate one another after having done the five daily prayers and other acts of worship, and du‘aa’ at these times was not done by the early generations.
End quote from the Shaykh’s website (may Allah preserve him)
If a Muslim prays for his brother on Friday with the intention of softening his heart and making him happy, and seeking the time when supplications are answered, there is nothing wrong with that.
And Allah knows best.
December 25 a Pagan Festival round the world ::
Discover The Real Message مع Elda Galera de Guzman.
December 25 a Pagan Festival round the world ::
======================================
Numerous pre-Christian Pagan religions honored a birth or rebirth of one of their gods or goddesses on or about that day. Their deities were typically called: Son of Man, Light of the World, Sun of Righteousness, Bridegroom, andSavior. Some examples are:
Roman Pagan Religion: Attis was a son of the virgin Nana. His birth was celebrated on DEC-25. He was sacrificed as an adult in order to bring salvation to mankind. He died about MAR-25, after being crucified on a tree, and descended for three days into the underworld. On Sunday, he arose, as the solar deity for the new season. His followers tied an image of Attis to a tree on "Black Friday," and carried him in a procession to the temple. ["Black Friday" has a very different meaning today.] His body was symbolically eaten by his followers in the form of bread. Worship of Attis began in Rome circa 200 BCE. 1
Saturnalia was a Roman seven-day celebration starting each DEC-17. It was "... marked by unrestrained revelry and often licentiousness; an orgy." 2
During his reign of 270 to 275 CE, the Roman Emperor Aurelian attempted to increase unity within the Roman Empire by establishing Sol Invictis (the Unconqured Sun) as the supreme god of the Empire. He proclaimed DEC-25 as Natalis Solis Invicti (The Birth of the Unconquered Sun) circa 274. 3 This celebration continues today among followers of the reconstructed Roman neopagan religion, Nova Roma.
Greek Pagan Religion: Dionysus is another savior-god whose birth was observed on DEC-25. He was worshipped throughout much of the Middle East as well as in Greece. He had a center of worship in Jerusalem in the 1st century BCE. Some ancient coins were found in Gaza with Dionysus on one side and JHWH (Jehovah) on the other. In later years, his flesh and blood were symbolically eaten in the form of bread and wine. He was viewed as the son of Zeus, the Father God. This religion has been reconstructed in recent decades by HellenicNeopagans.
Persian Pagan Religion: Mithra was a Persian god-man and savior. Worship of Mithra became common throughout the Roman Empire, particularly among the civil service and military. Mithraism was a competitor of Christianity until the 4th century when Christianity became the state religion and Mithraism was suppressed, and its priests exiled or executed. Mithra was believed to have been born on DEC-25, circa 500 BCE. His birth was witnessed by shepherds and by gift-carrying Magi. His birthday was celebrated as the "Dies Natalis Solic Invite," The "Birthday of the Unconquered Sun." Some followers believed that he was born of a virgin. During his life, he performed many miracles, cured many illnesses, and cast out devils. He celebrated a Last Supper with his 12 disciples. He was believed to have ascended to Heaven at the time of the spring equinox, about March 21. 1 His birth as the "Sun of Righteousness" was celebrated on DEC-25.
Egyptian Pagan Religion: Osiris is a savior-god who had been worshipped as far back as Neolithic times. "He was called Lord of Lords, King of Kings, God of Gods...the Resurrection and the Life, the Good shepherd...the god who 'made men and women be born again'" 4 Three wise men announced his birth. His followers ate cakes of wheat which symbolized his body. Many sayings associated with Osiris were taken over into the Bible. These include:
23rd Psalm: an appeal to Osiris as the good Shepherd to lead believers through the valley of the shadow of death and to green pastures and still waters.
Lord's Prayer: "O amen, who art in heaven..."
Many parables that are attributed to Jesus.
Worship of Osiris, and celebration of his DEC-25 birth, spread to many places in the Roman Empire by the end of the 1st century BCE. This worship continues today among followers of Kemetism -- a neopagan revival of ancient Egyptian religions.
December 25 transitioned from a Pagan celebration to Jesus' birthday:
The actual date of Jesus' birthday had long been forgotten when some of the early Church leaders advocated that his birth be celebrated:
• Clement of Alexandria (c.150-c.215) noted that others had suggested APR-18, APR-19 and MAY-28. He preferred MAY-20.
• Hippolytus (c.170-c.236) suggested JAN-02.
• About 220 CE, Turtullian declared that Jesus died on MAR-25 of the year 29 CE. This led to the widespread belief that Jesus was born on or about that date, because of the Jewish belief at the time that prophets died at an "integral age" -- either an anniversary of their birth or of their conception. 4
• In 221 CE, Sextus Julius Africanus' book Chronographiai suggested that DEC-25 was Jesus' birthday. He based the estimate on the nominal length of human pregnancy of nine months, starting with conception on the Festival of the Annunciation.
• Others preferred NOV-17, NOV-20, or MAR-25. Even the nominal date of the Spring Equinox, MAR-21, was suggested because that was believed to be the date when God created the Sun. Jesus was often identified with the Sun by the early Christian church.
However, Origen (c.185-c.254) taught that the religious celebration of birthdays belonged to the worship of Pagan gods, and should be rejected by Christians. He believed that only sinners, not saints, celebrated their birthdays. 4
Elesha Coffman, the Christian History editor for Christianity Today, suggests that the decision of DEC-25 for Jesus' birthday was made as early as 273 CE. This was two generations before Emperor Constantine recognized Christianity as a legal religion by Edict of Milan. At the time, various religions in the Roman Empire had celebrations at this time as noted above, while other religions observed the Winter Solstice itself.
Saturnalia (the Festival of Saturn) was celebrated from DEC-17 to 23 throughout the Roman Empire. In late 274, the Roman Emperor Aurelian blended Saturnalia with a number of birth celebrations of savior Gods from other religions, into a single holy day: DEC-25. 5
The people of the Roman Empire were accustomed to celebrating the birth of a God on that day. So, it was relatively easy for the church to later alter its meaning to a celebration of Jesus' birth.
The first known celebration of Christmas was in Rome during 336 CE. 6 Well established celebrations of Christmas occurred there by the year 360 CE. It spread to Constantinople in 379, to Antioch about 380, and to Alexandria about 430 CE. 4
Related essay:
• About Jesus' birth (the year, month, and prophecy)
References:
The following information sources were used to prepare and update the above essay. The hyperlinks are not necessarily still active today.
1. B.G. Walker, "The Woman's Encyclopedia of Myths and Secrets," Harper & Row, (1983)Review/order the book
2. "Saturnalia," The American Heritage Dictionary of the English Language, (1992), Page 1605. Excerpted at: http://www.the-goldenrule.name/
3. Christian Korner, "Aurelian and rebellions during his reign (A.D. 270-275), at:http://www.roman-emperors.org/
4. "Christmas - History," Wikipedia, as on 2008-JUN-14, at: http://en.wikipedia.org/
5. Elesha Coffman, "Why Why December 25? For the church's first three centuries, Christmas wasn't in December—or on the calendar at all," Christianity Today, 2008-AUG-08, at:http://www.christianitytoday.com/
6. "Christmas," The Oxford Companion to Christian Art and Architecture, (1996), Page 104. Excerpted at: http://www.the-goldenrule.name/
Courtesy : www.religioustolerance.org/xmas_sel.htm
الاشتراك في:
الرسائل (Atom)