الأحد، 15 أبريل 2018
🏷هل صحيح بأن من يرمي بأظافره بعد تقطيعها حرام؟
وهل صحيح أنه يوم القيامة ستلتقط هذه الأظافر بأشفار الأعين؟
وهل صحيح أنه يوم القيامة ستلتقط هذه الأظافر بأشفار الأعين؟
🖋الجواب:
يشرع تقليم الأظافر؛ لأن إزالتها من خصال الفطرة.
ولا حرج في رميها.
وأما ما قيل إن رميها حرام وأنها ستلتقط بأشفار العين يوم القيامة فغير صحيح، ولا نعلم لذلك أصلاً.
يشرع تقليم الأظافر؛ لأن إزالتها من خصال الفطرة.
ولا حرج في رميها.
وأما ما قيل إن رميها حرام وأنها ستلتقط بأشفار العين يوم القيامة فغير صحيح، ولا نعلم لذلك أصلاً.
📚 فتاوى اللجنة الدائمة(5/174)
The ascension of Prophet Muhammad Peace be upon him
Safy Emanمتابعة
The ascension of Prophet Muhammad Peace be upon him
==========================
(Al-Isra'a Wal Miraaj)
==========================
Celebrating Prophet Muhammad's Journey to Heaven
==========================
The Glorious Quran surah Al-Isra (The Journey by Night) - 17:1
==========================
سُبْحَانَ الَّذِي أَسْرَى بِعَبْدِهِ لَيْلاً مِّنَ الْمَسْجِدِ الْحَرَامِ إِلَى الْمَسْجِدِ الأَقْصَى الَّذِي بَارَكْنَا حَوْلَهُ لِنُرِيَهُ مِنْ آيَاتِنَا إِنَّهُ هُوَ السَّمِيعُ البَصِيرُ (17:1)
==========================
(Al-Isra'a Wal Miraaj)
==========================
Celebrating Prophet Muhammad's Journey to Heaven
==========================
The Glorious Quran surah Al-Isra (The Journey by Night) - 17:1
==========================
سُبْحَانَ الَّذِي أَسْرَى بِعَبْدِهِ لَيْلاً مِّنَ الْمَسْجِدِ الْحَرَامِ إِلَى الْمَسْجِدِ الأَقْصَى الَّذِي بَارَكْنَا حَوْلَهُ لِنُرِيَهُ مِنْ آيَاتِنَا إِنَّهُ هُوَ السَّمِيعُ البَصِيرُ (17:1)
==========================
LIMITLESS in His glory is He who transported His servant by night from the Inviolable House of Worship [at Mecca] to the Remote House of Worship [,at Jerusalem] - the environs of which We had blessed
-so that We might show him some of Our symbols: for, verily, He alone is all-hearing, all-seeing.- 17:1
=========================
Topics discussed in this Verse:
==========================
[Allah's attributes:Hears all things]
[Allah's attributes:Sees all things]
[Allah's signs]
[Farthest Mosque]
[Kabah] [Masjid al Aqsa:Masjid al Aqsa']
[Masjid al Haram] [Mosques]
[Muhammad:Night journey and Miiraj]
=========================
NIGHT JOURNEY OF
(Prophet Muhammad Sallallahu Alehi Wasallam)
=========================
=========================
Topics discussed in this Verse:
==========================
[Allah's attributes:Hears all things]
[Allah's attributes:Sees all things]
[Allah's signs]
[Farthest Mosque]
[Kabah] [Masjid al Aqsa:Masjid al Aqsa']
[Masjid al Haram] [Mosques]
[Muhammad:Night journey and Miiraj]
=========================
NIGHT JOURNEY OF
(Prophet Muhammad Sallallahu Alehi Wasallam)
=========================
Narrated Malik bin Sasaa
The Prophet said,
"While I was at the House in a state midway between sleep and wakefulness, (an angel recognized me) as the man lying between two men.
"While I was at the House in a state midway between sleep and wakefulness, (an angel recognized me) as the man lying between two men.
A golden tray full of wisdom and belief was brought to me and my body was cut open from the throat to the lower part of the abdomen and then my abdomen was washed with Zam-Zam water and (my heart was) filled with wisdom and belief.
Al-Buraq, a white animal, smaller than a mule and bigger than a donkey was brought to me and I set out with Gabriel.
When I reached the nearest heaven. Gabriel said to the heaven gate-keeper, 'Open the gate.' The gatekeeper asked, 'Who is it?' He said, 'Gabriel.' The gate-keeper,' Who is accompanying you?'
Gabriel said, 'Muhammad.' The gate-keeper said, 'Has he been called?' Gabriel said, 'Yes.' Then it was said, 'He is welcomed. What a wonderful visit his is!'
Then I met Adam and greeted him and he said, 'You are welcome O son and a Prophet.'
Then we ascended to the second heaven. It was asked, 'Who is it?'
Gabriel said, 'Gabriel.' It was said, 'Who is with you?' He said, 'Muhammad' It was asked, 'Has he been sent for?' He said, d'Yes.'
It was said, 'He is welcomed. What a wonderful visit his is!" Then I met Jesus and Yahya (John) who said, 'You are welcomed, O brother and a Prophet.'
Then we ascended to the third heaven. It was asked, 'Who is it?' Gabriel said, 'Gabriel.' It was asked, 'Who is with you? Gabriel said, 'Muhammad.' It was asked, 'Has he been sent for?' 'Yes,' said Gabriel.
'He is welcomed. What a wonderful visit his is!' (The Prophet added:). There I met Joseph and greeted him, and he replied, 'You are welcomed, O brother and a Prophet!'
Then we ascended to the 4th heaven and again the same questions and answers were exchanged as in the previous heavens. There I met Idris and greeted him.
He said, 'You are welcomed O brother and Prophet.'
Then we ascended to the 5th heaven and again the same questions and answers were exchanged as in previous heavens. there I met and greeted Aaron who said, 'You are welcomed O brother and a Prophet".
Then we ascended to the 6th heaven and again the same questions and answers were exchanged as in the previous heavens.
There I met and greeted Moses who said, 'You are welcomed O brother and. a Prophet.' When I proceeded on, he started weeping and on being asked why he was weeping,
he said, 'O Lord! Followers of this youth who was sent after me will enter Paradise in greater number than my followers.'
Then we ascended to the seventh heaven and again the same questions and answers were exchanged as in the previous heavens. There I met and greeted Abraham who said, 'You are welcomed o son and a Prophet.'
Then I was shown Al-Bait-al-Ma'mur (i.e. Allah's House).
I asked Gabriel about it and he said, This is Al Bait-ul-Ma'mur where 70,000 angels perform prayers daily and when they leave they never return to it (but always a fresh batch comes into it daily).'
Then I was shown Sidrat-ul-Muntaha (i.e. a tree in the seventh heaven) and I saw its Nabk fruits which resembled the clay jugs of Hajr (i.e. a town in Arabia), and its leaves were like the ears of elephants, and four rivers originated at its root, two of them were apparent and two were hidden.
I asked Gabriel about those rivers and he said, 'The two hidden rivers are in Paradise, and the apparent ones are the Nile and the Euphrates.'
Then fifty prayers were enjoined on me. I descended till I met Moses who asked me, 'What have you done?' I said, 'Fifty prayers have been enjoined on me.'
He said, 'I know the people better than you because I had the hardest experience to bring Bani Israel to obedience. Your followers cannot put up with such obligation.
So, return to your Lord and request Him (to reduce the number of prayers.'
I returned and requested Allah (for reduction) and He made it forty.
I returned and (met Moses) and had a similar discussion, and then returned again to Allah for reduction and
He made it thirty, then twenty, then ten, and then I came to Moses who repeated the same advice. Ultimately Allah reduced it to five. When I came to Moses again, he said, 'What have you done?'
I said, 'Allah has made it five only.'
He repeated the same advice but I said that I surrendered (to Allah's Final Order)'"
Allah's Apostle was addressed by Allah,"
I have decreed My Obligation and have reduced the burden on My slaves, and I shall reward a single good deed as if it were ten good deeds."
Sahih Bhukari Volume 4, Book 54, Hadith Number 429
তাওয়াক্কুল, তাকওয়া ও ইস্তিগফারে আল্লাহর রিজিক আসে।
تمت مشاركة منشور Islamic Scholars In Bangla بواسطة Nouman Ali Khan Collection In Bangla.
তাওয়াক্কুল, তাকওয়া ও ইস্তিগফারে আল্লাহর রিজিক আসে।
আল্লাহর উপর ভরসা করে যাওয়া, আল্লাহর ভয়ে পাপ থেকে বিরত থাকা, পাপ করলে আল্লাহর পথে ফিরে এসে ক্ষমাপ্রার্থনা করা - এগুলো রিজিকের দরজা খুলে দেয়।
আমাদের পাপের কারণে রিজিক নষ্ট হয়, রিজিক থেকে আমরা বঞ্চিত হই - সেটা হোক রহমতের মতো বৃষ্টি, শষ্যের মতো সম্পদ বা সন্তানের মতো কোনো রিজিক।
আমরা রিজিকের আশা রাখি আল্লাহর অবাধ্যতা করে, ক্রমাগত পাপ করে। ইস্তিগফার করা, আল্লাহর কাছে পাপ থেকে বিরত থেকে কৃত পাপের জন্যে ক্ষমাপ্রার্থনা করা রিজিকের প্রশস্ততার জন্যে দরকার।
অনেকের সন্তান হয় না - হয় পাপের কারণে বা পরীক্ষার কারণে। রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছে: আল্লাহ প্রতিটি রোগের সাথে এর নিরাময়ও দিয়েছে (মৃত্যু ব্যতীত)।
ইস্তিগফার করতে থাকুন, পাপ থেকে বিরত হোন, আশাহত হবেন না, দোয়া কখনও বিফলে যায় না - দুনিয়াতে এখন বা পরে আরো উত্তম কিছু দিয়ে অথবা আখিরাতে আরো উত্তম কিছু দিয়ে পূর্ণ করবেনই - নিশ্চয়তা আছেই।
Islamic Scholars In Bangla
বিখ্যাত ইসলামি চিন্তাবিদ ও জনপ্রিয় ধর্মতত্ত্ববিদ ইমাম আহমদ বিন হাম্বল (রাহিমাহুল্লাহ) তাঁর বৃদ্ধাবস্থায় একবার ভ্রমণ করা সময়ের ঘটনা। রাত বেশি হওয়ার কারণে তিনি এক শহরে রাত্রি যাপনের উদ্দেশ্যে যাত্রাবিরতি করলেন। মসজিদে এশার সালাত আদায়ের পর সেখানেই তিনি রাতে থাকবেন বলে মনস্থির করলেন। তিনি ছিলেন অত্যন্ত বিনয়ী। সেজন্য তিনি মসজিদে নিজের পরিচয় গোপন রেখেছিলেন এই ভেবে যে অনেক মানুষ তাঁকে ঘিরে ধরবে।
মসজিদের খাদেম তাঁকে চিনতে পারে নি বিধায় তাঁকে সেখানে থাকতে দিলো না। মসজিদ সংলগ্ন একটি রুটির দোকান ছিলো। রুটি তৈরিকারক তাদের দুইজনের আলাপ শুনছিল। সে ইমাম আহমদকে তার বাসায় রাতে থাকার জন্য নিয়ে আমন্ত্রণ জানালেন এবং সাথে নিয়ে আসলেন।
ইমাম আহমদ (রাহিমাহুল্লাহ) রুটি তৈরির প্রতিটি ধাপ দেখতে লাগলেন। আটার মন্ড তৈরি, খামির করা, রুটিবেলা, সেঁকা ইত্যাদি। সারা রাত রুটির কারিগর রুটি বানাচ্ছিল আর ক্রমাগত ইস্তিগফার করছিল (আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করা)।
সকালে তিনি রুটিওয়ালার কাছে জানতে চাইলেন সারা রাত সে কেন ইস্তিগফার করছিল? জবাবে সে জানালো এটি তার এমন এক স্বভাব যা এখন পুরোপুরি অভ্যাসে পরিণত হয়েছে। ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রাহিমাহুল্লাহ) আরো জানতে চাইলেন যে এর ফলে কি সে কোন পুরস্কার পেয়েছে? সে বললো, " আল্লাহর কসম! আমি কোন কিছু চাইনি একটি চাওয়া ছাড়া।" তখন তিনি বললেন কি সেটা?
রুটিওয়ালা জানালো, "বিখ্যাত চিন্তাবিদ ইমাম আহমদ ইবন হাম্বলকে আমি যেন দেখতে পাই।"
এই কথা শুনে ইমামের চোখে আনন্দের অশ্রু চলে এলো এবং আবেগে তিনি তাকে জড়িয়ে ধরলেন।
এইবার তিনি নিজের পরিচয় দিলেন, "আমি ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল। এই কথা শুনে এখন আমার মনে হচ্ছে মহান আল্লাহ তাআলা বুঝি আমাকে পাঠিয়েছেন তোমার মনোবাসনা যেন পূর্ণ হয়।"
এই ঘটনাটি জানার পর আমরা নিশ্চয়ই বুঝতে পারছেন যে বারবার মহান আল্লাহ সুবহানহু তালার দরবারে ক্ষমা প্রার্থনা কতটা ফজলিতপূর্ণ।
তাফসীর আল-কুরতুবী থেকে বর্ণিত: জনৈক ব্যক্তি আল হাসান আল বাসরীর কাছে এসে অভিযোগ করলেন যে তার এলাকাজুড়ে দীর্ঘদিন ধরে অনাবৃষ্টি হচ্ছে। তারা এখন কি করবে? তিনি বেশি বেশি ইস্তিগফার করতে বললেন।
আরেকজন হাসান আল-বাসরির কাছে এসে অভিযোগ করলো যে সে চরম দরিদ্র। সে কি করবে? তিনি বললেন, ইস্তিগফার কর।
আরো একজন বললো সে নি:সন্তান। তার হয়ে আল্লাহর কাছে তিনি যেন একটু দুয়া করেন। তিনি বললেন তুমি নিজে ইস্তিগফার কর।
আরো একজন বললো সে নি:সন্তান। তার হয়ে আল্লাহর কাছে তিনি যেন একটু দুয়া করেন। তিনি বললেন তুমি নিজে ইস্তিগফার কর।
আরেক ব্যক্তি জানালো তার বাগান অতি শুষ্ক। তিনি বললেন, ইস্তিগফার কর।
একদা তার কাছে জানতে চাওয়া হলো সব কিছুতেই তিনি ইস্তিগফার করতে বলেন কেন? জবাবে তিনি বললেন এটা তাঁর ব্যক্তিগত মতামত না, আল্লাহ কুরআনে এই তিনটির জন্যে ক্ষমা প্রার্থনা করতে বলেছেন, তাহলে তিনি এই তিনটির সমাধান করে দিবেন।
মহান আল্লাহতাআলা পবিত্র কুরআনে সুরা নূহ-তে
বলেনঃ
বলেনঃ
"অতঃপর বলেছিঃ তোমরা তোমাদের পালনকর্তার ক্ষমা প্রার্থনা কর। তিনি অত্যন্ত ক্ষমাশীল। (১০)
(তাহলে) তিনি তোমাদের উপর অজস্র বৃষ্টিধারা ছেড়ে দিবেন, (১১)
তোমাদের ধন-সম্পদ ও সন্তান-সন্ততি বাড়িয়ে দিবেন, তোমাদের জন্যে উদ্যান স্থাপন করবেন এবং তোমাদের জন্যে নদীনালা প্রবাহিত করবেন। (১২)
তাফসীর আল-কুরতুবী
(১৮/৩০১-৩০২)
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন :
إن الرجل ليحرم الرزق بالذنب يصيبه.
বান্দা তার কৃত পাপের কারণে রিযক থেকে বঞ্চিত হয়। (মুসনাদে আহমাদ)
_________________________________
_________________________________
অনুবাদঃ সারাহ ইসলাম
সম্পাদনাঃ ISB TEAM
__________________
الاشتراك في:
الرسائل (Atom)