الأحد، 24 يناير 2021

উস্তাদ নোমান আলী খান

 

উস্তাদ নোমান আলী খান
______________
উস্তান নোমান আলী খান কারো কাছে এখনো অপরিচতি আছেন এমন সংখ্যা খুবি নগণ্য। কোরআনের সহজবোধ্য উপস্থাপনা ও চমৎকার শৈল্পিক সৌন্দর্যের আলোচক উস্তাদ নোমান আলী খান এখন বিশ্বের অসংখ্য রাষ্ট্রের তরুণ প্রজন্মের আইডল।
বিশ্বের জনপ্রিয় ইসলামি ব্যক্তিত্বের মধ্যে তার নাম এখন সোনালি অক্ষরে অঙ্কিত হয়েছে। তিনি মূলত একজন কোরআনের শিক্ষক হিসেবে মানুষের মাঝে যথেষ্ট গ্রহণযোগ্যতা পেয়েছেন। জন্ম ১৯৭৮ সালে জার্মানির রাজধানী বার্লিন শহরে। পিতা পাকিস্তান দূতাবাসে কর্মরত থাকার সুবাদে বাল্যকালে জার্মান থেকে পাকিস্তান, সৌদি আরব, অতঃপর নিউইয়র্কে পাড়ি জমান।
ছাত্রজীবনে কিছুটা নাস্তিকতা চর্চা হলেও ফিরে আসেন আল্লাহর দিকে। তিনি ২০টির বেশি তাফসীর নিয়ে পড়াশুনা করেছেন। আরবি ভাষার উপর যথেষ্ট পাণ্ডিত্য অর্জন করেন নোমান আলী খান।
কর্মজীবনে ২০০৬ সাল পর্যন্ত নাসাউ কমিউনিটি কলেজের আরবী ভাষার প্রফেসর হিসেবে শিক্ষকতা করেন।বর্তমানে তিনি বাইয়্যিনাহ ইন্সটিটিউট এর প্রতিষ্ঠাতা।২০১২ সালে বাইয়্যিনাহ টিভি নামে একটি ওয়েবসাইট তৈরী করেন। এখানে তিনি কোরআনের সৌন্দর্য, আরবী ভাষা এবং ইসলামের মৌলিক বিষয়াদি নিয়ে আলোচনা করেন এবং ওয়েবসাইট পাবলিস্ট করেন।
সূরা ফাতিহার বিস্ময়কর তাফসীর,কোরআনের ভাষাগত মু'জিযা,ইসলাম ও আত্ন-অহংকার,প্রজ্ঞার প্রয়োজনীয়তা,শ্রেষ্ঠত্বের সাধনা,কখনো হতাশ হবেন না,আমাদের জীবনের কয়কটি পর্যায় এমন আরো অসংখ্য জীবন ঘনিষ্ঠ বিষয়ে তিনি নিয়মিত তার ভক্তদলের সামনে প্রাণবন্ত আলোচনা করেন।
বুকিশ, গার্ডিয়ান পাবলিকেশন্স, প্রচ্ছদ প্রকাশন - Prossod Prokashon ও মুসলিম ভিলেজ থেকে প্রকাশিত তার বইসমূহ
------------------------------------------------------
১.প্রশান্তির খোঁজে। ২.উপমার শৈল্পিকতা মুগ্ধময় কুর’আন। ৩. বন্ধন। ৪. রিভাইভ ইয়োর হার্ট। ৫. নবীদের দু'আ। ৬. এইম ফর দ্যা স্টার।
প্রকাশকের কথা-
_______________
জীবনের প্রয়োজনীয় আমরা জ্ঞানটুকুও আমরা নিতে পারি না। কম হলেও আমাদের জীবনে চলার পথে দরকারি জ্ঞানগুলো অর্জন করা ফরজ। কোরআনের প্রতিটি লাইনে রয়েছে আমাদের জীবনের উপকারী জ্ঞান। উস্তাদ আমাদের সময়োপযোগী জীবনঘনিষ্ঠ ও উপকারী জ্ঞানগুলোর সহজ বিশ্লেষণ করেছেন বইটিতে। [Ahmad Al-Saba]
শব্দকোষ -
_________
- এক কানে শোনা, আরেক কান দিয়ে বের করা।
- আল্লাহর রাস্তায় অগ্রসর হও।
- পিতামাতাকে সম্মান করুন।
- সময়ের নয়, আল্লাহর ইবাদত করুন।
- সম্পদ অর্জনের অনৈতিকতা।
- অশ্লীলতা-শুদ্ধতার অনড় মানদণ্ড।
- যারা আল্লাহকে অপমান করে।
- বয়ফ্রেন্ড -গার্লফ্রেন্ড এব কামনা-লালসা।
- দ্বীনে অবদান রাখা।
- কল্যাণ লাভের মূলনীতি।
- ইনশাআল্লাহ -এর গুরুত্ব।
এছাড়াও আরো বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়াদি নিয়ে কুর'আনের রত্ন বইটি।
চলুন বইটির কিছু মৌলিক জীবনঘনিষ্ঠ বিষয়ে সংক্ষিপ্ত আলোচনা করি।
♦ আপনি যেটাই করুন না কেন, কাজটা যদি আপনার জন্য প্রয়োজনীয় মনে হয় তাহলে অবশ্যই মনোযোগী হোন।
শুধুমাত্র কান দিয়ে শুনলেই শেষ নয়। মনোযোগ সহকারে শুনন।
আমাদের মধ্যে এ অভ্যাসটা এখন মহামারি আকার নিয়েছে। আমরা একটা লেকচার শুনলাম বা জুমায়র বয়ান শুনলাম। কিন্তু বয়ান শেষ হলে আমাদের মনে মনে কোনটাই মনে থাকে না। এর কারণ হচ্ছে যখন আমরা কিছু শুনি বা দেখি তখন আমরা অন্যমনস্ক হয়ে থাকি। ফলে বক্তার কোন কথায় আমাদের কান পর্যন্ত পৌছে না, ফলে আমাদের হাজার হাজার লেকচার বই পড়ার পরেও আমাদের জীবনে কোন পরিবর্তন আসেনা। যখন আমরা পড়ায় মনোযোগী হই তখন টেবিলের নিচে মোবাইল রাখি,আব্বা-আম্মা একটি অন্য রুমে গেলে আমাদের কাজ শুরু করে দেয়। এরকম বহু সমস্যা আছে যা আমাদের মনোযোগ ধরে রাখতে বাঁধার সৃষ্টি করে।
এভাবে আমাদের প্রাত্যহিক জীবনের অনেক গুরুত্বপূর্ণ কাজ নষ্ট করে থাকি। এ বিষয়ে সচেতন হওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন আল্লাহ তায়ালা নিজেই। তিনি বলেছেন:
وَلَا تَكُونُوا۟ كَٱلَّذِينَ قَالُوا۟ سَمِعْنَا وَهُمْ لَا يَسْمَعُونَ
আর তোমরা তাদের মত হয়ো না, যারা বলে, ‘শুনলাম’; আসলে তারা শুনে না।
♦মা-বাবার সাথে আমরা কেমন আচরণ করতে পারি?
আমরা বৃদ্ধ বয়সে তাদের প্রতি কঠোর হতে পারি? অধিকার মানুষ তার পিতামাতার সাথে বৃদ্ধ বয়সে ভালো ব্যবহার করার কথা একেবারে ভুলে না গেলেও খুব গুরুত্বপূর্ণ মনে করে না।কিন্তু তার বিপরীতে একজন পিতা বা মাতা তার সন্তানের ভবিষ্যৎ নির্মাণে কঠোর শ্রম বিনিয়োগ করেন কোন প্রতিদান ছাড়াই। পৃথিবীতে নিঃস্বার্থভাবে কেউ যদি আমাদের ভালোবেসে থাকেন তিনি আমাদের পিতামাতা।
এর বাহিরে ভালোবাসার যত মুখরোচক উক্তি দিক না কেন কেউ, তারা কিন্তু আপনাকে মা-বাবার মতো ভালোবাসবে না।
আল্লাহ আমাদের আদেশ করেছেন শৈশবে তোমার মা যেভাবে সেবা করেছেন ঠিক সেভাবেই পিতামাতার প্রতি যত্নশীল হও। তাদের নমনীয় হও। নরম হৃদয়ে তাদের সাথে কথা বলনা। তাদের নেকামি আচরণে তোমরা ওহ শব্দও করো না, কারণ তারা তোমাদের লালনপালন করেছেন। মা তোমাকে গর্বধারণ করেছেন। তাদের সাথে ভালো আচরণ করা তোমাদের দায়িত্ব নয় ইবাদতও বটে।
আল্লাহ বলতেছেন;
“আর তোমার রব আদেশ দিয়েছেন যে, তোমরা তাঁকে ছাড়া অন্য কারো ইবাদাত করবে না এবং পিতা-মাতার সাথে সদাচরণ করবে। তাদের একজন অথবা উভয়েই যদি তোমার নিকট বার্ধক্যে উপনীত হয়, তবে তাদেরকে ‘উফ’ বলো না এবং তাদেরকে ধমক দিও না। আর তাদের সাথে সম্মানজনক কথা বল। আর তাদের উভয়ের জন্য দয়াপরবশ হয়ে বিনয়ের ডানা নত করে দাও এবং বল, ‘হে আমার রব, তাদের প্রতি দয়া করুন যেভাবে শৈশবে তারা আমাকে লালন-পালন করেছেন’।
♦আল্লাহ তার বান্দার উপর সামর্থ্যের বাহিরে কিছু চাপিয়ে দেন না। যার ইমান যতটুকু তার পরীক্ষা ততটুকু।
কিছু ফরজ ইবাদত আছে যা সবার উপরে ফরজ নয়। আবার কিছু আছে সবার জন্য ফরজ। তাহলে আল্লাহ আমাদের কারো উপর সামর্থ্যের বাহিরে কিছু চাপিয়ে দেয় না।
সালাত প্রত্যেক প্রাপ্ত বয়স্কের জন্য ফরজ হলেও পাগলের উপর ফরজ নয়। সামর্থ্য থাকলে হজ্ব ফরজ হয়, সামর্থ্য না থাকলে আল্লাহ কারো উপর হজ্ব ফরজ করেনি। এভাবে আল্লাহ আমাদের ইমান ও সামর্থ্যের তারতম্য রেখে আমাদের গাইডলাইন দিয়েছেন। তিনি আমাদের জন্য সহজ করেছেন, কঠিন নয়।
আমরা মনে করি পাপকাজ করা সহজ আর ভালো কাজ সহজ। কিন্তু আল্লাহ বলেছেন পাপকাজ করা কঠিন, ভালোকাজ করা সহজ। এর কারণ হলো ভালো কাজের জন্য পুরস্কার আছে কঠিন হলেও, আর পাপ কাজের জন্য কঠিন শাস্তির ব্যবস্থা আছে যা দেখতে সহজ মনে হলেও!
হালাল উপার্জন, পরিশ্রম করা, সৎপথে আয় করা কঠিন মনে হলেও এর জন্য শাস্তি নেই। আর খারাপ পথে আয় করা সহজ হলেও এর জন্য কঠিন শাস্তি পেতে হবে।
“আল্লাহ্‌ কারও উপর এমন কোন দায়িত্ব চাপিয়ে দেন না যা তার সাধ্যাতীত। সে ভাল যা উপার্জন করে তার প্রতিফল তারই, আর মন্দ যা কামাই করে তার প্রতিফল তার উপরই বর্তায়। ‘হে আমাদের রব! যদি আমরা বিস্মৃত হই অথবা ভুল করি তবে আপনি আমাদেরকে পাকড়াও করবেন না। হে আমাদের রব! আমাদের পূর্ববর্তীগণের উপর যেমন বোঝা চাপিয়ে দিয়েছিলেন আমাদের উপর তেমন বোঝা চাপিয়ে দিবেন না। হে আমাদের রব! আপনি আমাদেরকে এমন কিছু বহন করাবেন না যার সামর্থ আমাদের নেই। আর আপনি আমাদের পাপ মোচন করুন, আমাদেরকে ক্ষমা করুন, আমাদের প্রতি দয়া করুন, আপনি আমাদের অভিভাবক। অতএব কাফির সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে আমাদেরকে সাহায্য করুন”। [সূরা বাকারাহ]
♦ সবচে ভালো বস্তুটি আল্লাহর পথে ব্যয় করুন।
যদি আল্লাহর অনুগ্রহ দয়া ভালোবাসা পেতে চাও, তাহলে অবশ্যই আপনার প্রিয় বস্তুটি আল্লাহর রাস্তায় ব্যয় করুন।
দরুন আপনি সমুদ্রপথে ভ্রমণ করছেন। হঠাৎ সমুদ্র প্রচণ্ড বাতাসের সাথে ভারি বৃষ্টি শুরু হল। এখন নাবিক ঘোষণা করে বলছেন আমরা বিপদের মুখামুখি হচ্ছি, তাই বাচতে হলে আমাদের অবশ্যই কিছু প্রয়োজনীয় পণ্য সাগরে ফেলে জাহাজ হালকা করতে হবে। এর বিকল্প কোন পথ নেই।এখন আপনার বাচতে হলে নাবিকের কথা রাখতে হবে, না হয় বিপদ সম্মুখিন হতে হবে। আর তখনি যাত্রীরা তাদের প্রয়োজনীয় প্রিয় জিনিসগুলো সমুদ্রে ভাসিয়ে দিচ্ছেন। নাবিক বলে দিয়েছেন, আপনারা যদি জাহাজ হালকা না করেন তাহলে আমরা গন্তব্যে পৌঁছাতে পারব না।
যখন আপনি তীরে পৌঁছালেন তখন আপনি নিরাপদ। পাপ আর সমস্যার মাঝে থাকা মানে সমুদ্রের মধ্যে থাকার মতই।
তদ্রূপ আপনি যদি আল্লাহর রাস্তায় সবচে উত্তম বস্তুটি ব্যয় করতে না পারেন তাহলে আপনি আল্লাহর নৈকট্য পুরোপুরি হাসিল করতে পারবেন না। আল্লাহর রাস্তা বলতে শুধু মসজিদ বুঝায় না। আপনাকে অবশ্যই আপনার নিকটাত্মীয় প্রতিবেশিদেরকে দান করতে হবে। সামর্থ্য থাকলেও বিলাসিতা পরিহার করতে হবে। আবার কৃপণতাও ত্যাগ করতে হবে। দান বলতে আপনার পরিত্যাজ্য কাপড় নয়। আপনার কাছে যেটি মূল্যাবান সেটাই দান করতে হবে। যাকাতের নামে সস্তা কাপড় কখনো এ খাতের উপযুক্ত দান হতে পারেনা। সবচে ভালো বস্তুটি আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য দান করতে হবে। আল্লাহর রাস্তায় ব্যয় করার সবচে উত্তম পদ্ধতি হলো একেবারে গোপনে দান করা যেন ডান হাতের খবর বাম হাত না জানে।
আল্লাহ তায়ালা বলেছেন;
لَنْ تَنَالُوا الْبِرَّ حَتّٰى تُنْفِقُوْا مِمَّا تُحِبُّوْنَ ﱟ وَ مَا تُنْفِقُوْا مِنْ شَیْءٍ فَاِنَّ اللّٰهَ بِهٖ عَلِیْمٌ
তোমরা কখনো (যথার্থ) নেকী অর্জন করতে পারবে না, যতোক্ষণ না তোমরা তোমাদের ভালোবাসার জিনিস আল্লাহ্‌র পথে ব্যয় করবে; (মুলত) তোমরা যা কিছুই ব্যয় করো, আল্লাহ্‌ তায়ালা তা জানেন। (সূরা আলে ইমরান-৯২)
♦ আমাদের সমাজে এমন কিছু মানুষের খোঁজ পাওয়া যায় যারা দ্বীনের গুরুত্বপূর্ণ বিষয় খুব হালকাভাবে নেন বা অবহেলা করতেও সংকোচ করে না। কোরআন এবং সুন্নাহর প্রামাণ্য দলীল থাকার পরেও দ্বীনের মৌলিক বিষয়কে নিয়ে তামাশা করে থাকেন। তাদের কাছে আল্লাহর মনোনীত জীবনবিধান অন্যান্য ধর্মের মতোই মনে হয়। আল্লাহর মনোনীত দ্বীনকে বিশ্বাস করা আর মেনে চলার মধ্যে পার্থক্য আছে।
বিশ্বাস করার পর যদি তার প্রচার-প্রসারের জন্য কাজ না করা হয় বা যা করে তাদের নিয়ে হাসাহাসি হয়, তাহলে বুঝতে হবে তাদের মধ্যে দ্বীনের মূল মেসেজ সঠিকভাবে পৌঁছেনি। তারা হয়তো পৈত্রিককভাবে ধর্মকে পেয়েছে। এটাকে মানা বা দ্বীন প্রতিষ্ঠার জন্য ব্যবহারিক প্রচেষ্টা চালিয়ে যাওয়া তাদের মধ্যে নেই। আল্লাহ বাণী প্রচারের জন্য কাজ করতে হবে এবং সর্বোচ্য প্রচেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে। হয়তো আপনি এতে হাসি তামাশার পাত্র হবেন। যেমনি হয়েছে নবী মুসা আঃ তার উম্মাহর কাছে।
বনী ইসরাইলে যখন একজন খুনিকে চিহ্নিত করার জন্য আল্লাহর পক্ষ থেকে গাভী জবাই করার প্রস্তাব আসল তখন তারা বলল ;
মনে করে দেখো, যখন মূসা তার লোকদেরকে বলেছিল, “আল্লাহ তোমাদেরকে একটি গরু জবাই করতে আদেশ করেছেন।” তখন তারা বলল, “তুমি কি আমাদের সাথে ফাজলেমি করছ?” তিনি উত্তর দিলেন, “আমি আল্লাহর কাছে আশ্রয় চাই, যেন আমি নির্বোধ-অবিবেক-লাগামহীন হয়ে না যাই।” [আল-বাক্বারাহ ৬৭]
উপরোক্ত বিষয়াদি ছাড়াও আরো অসংখ্য জীবন ঘনিষ্ঠ আলোচনা গুলো রয়েছে উস্তাদের লেকচার ও মলাটবদ্ধ বইগুলোতে আলহামদুলিল্লাহ্‌।
উস্তাদের আলোচনা থেকে শুধু পশ্চিমা বিশ্ব নয়, এশিয়ার বহু বাংলাভাষীদের কাছে একজন আদর্শ হিসেবে প্রকাশ পেয়েছে।
সমকালীন হাজারো সমস্যার যৌক্তিক সমাধান দিচ্ছেন তিনি আল্লাহর কালাম ও রাসূলের সাঃ সীরাহ-সুন্নাহ থেকেই।
আল্লাহ উস্তাদের নেক হায়াত দান করুক।
লিখেছেন: মুনতাজ আল জাইদি
বই: কুর'আনের রত্ন
মূল: উস্তাদ নোমান আলী খান
অনুবাদক: Nouman Ali Khan Collection In Bangla
মুদ্রিত পৃষ্ঠা-১৬৬ [ক্রিম কালার]
নির্ধারিত মূল্য-১৫০৳
প্রকাশক-
Bookish Publisher
অর্ডার করুন এখানেঃ
ওয়াফিলাইফ (01799-925050) : https://www.wafilife.com/.../publisher/bookish-publisher/
বাংলাবাজারে পাবেন সমকালীন/সিজদা, মাকতাবাতুন নূর, মিরাজ, কলোরব ও মিরাজ প্রকাশনীসহ আপনার অনলাইন শপে অর্ডার দিতে পারেন।
আপনারা যারা পড়েছেন, তাঁরাও রিভিউ দিতে পারেন আমাদের, বা আপনার পড়ার অনুভূতি জানালেন আমাদের।

ليست هناك تعليقات:

إرسال تعليق