আপনাদের একটি কাজ দিচ্ছি। যদি সম্ভব হয় সূরা নাম্বার ২৬, সূরা আশ-শুয়ারার ৬৯-১০৪ নাম্বার আয়াত পর্যন্ত মুখস্ত করে ফেলুন অর্থ সহ। এরপর নামাজে এগুলো তিলাওয়াত করুন। খুবই ছোট ছোট আয়াত। মুখস্ত করা কঠিন হবে না।
এ আয়াতগুলো নিয়ে কিছু লেকচারের অনুবাদ চলছে। লেকচার শোনার পূর্বে আমরা চাই আপনারা আয়াতগুলো মুখস্ত করে ফেলুন।
----------------------------
[কয়েক আয়াত মুখস্ত করে হাল ছেড়ে দিবেন না। ধৈর্য সহকারে মুখস্থ করতে থাকুন। ধৈর্যের একটি অর্থ হলো— লক্ষ্য পানে অটুট থাকা, পিছু না হটা, সন্দেহে পতিত না হওয়া এবং নিজ বিশ্বাসে অটুট থাকা। অধ্যবসায় বা আরবিতে দাওয়াম ইঙ্গিত করে যে আপনি বিভ্রান্ত হন না। আপনার একটি লক্ষ্য আছে, উদ্দেশ্য আছে, আপনাকে আপনার সেই লক্ষ্য অর্জন করতে হবে। যাত্রাপথে বিভিন্ন জিনিস আপনাকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করবে, বিভ্রান্ত হবেন না; আপনার লক্ষ্য পানে অটুট থাকুন।
যারা ধৈর্য্য ধারণ করে তারাই সত্যিকারের জয়লাভ করে। আক্ষরিক অর্থেই কুরআনে এসেছে- اِنِّیۡ جَزَیۡتُهُمُ الۡیَوۡمَ بِمَا صَبَرُوۡۤا ۙ اَنَّهُمۡ هُمُ الۡفَآئِزُوۡنَ - "আজ আমি তাদেরকে পুরস্কৃত করলাম তাদের ধৈর্য ধারণের কারণে, আজ তারাই তো সফলকাম।" (২৩:১১১)
আল্লাহ নিজে ধৈর্যশীলদের পুরস্কৃত করবেন। তারপর আল্লাহ বলেন, আন্নাহুম হুমুল ফা-ইজুন- এরাই হলো তারা যারা জয় লাভ করেছে।]
ليست هناك تعليقات:
إرسال تعليق